Pov mẹ kế quyến rũ con riêng của cô ấy để đụ với cô ấy
293,324 99%
1 năm trước đây
৬ বছর আগে বাবা মারা যাবার ৪ বছরের মাথায় আম্মু জরায়ু ক্যানসারে আক্রান্ত হয়। ৪৯ বছর বয়সী বিধবা শরীরে দিন দিন বাধা বাধে মরন ব্যাধি ক্যান্সার। বয়স বেশি হওয়াতে ডাক্তারা অপারেশন করাকে রিক্স মনে করতেছিল। দিন দিন শরীরের অবনতি ঘটেছিল। ডাক্তার বললো হসপিটাল এডমিট রাখতে। টানা ২৫ দিন হসপিটালে এডমিট রইলো আর এই ২৫ দিন আমি একা ই আম্মুর দেখশোন করতেছিলাম কারন আমার সব আত্মীয় স্বজনরা মোটামুটি সবাই ই বাহিরে থাকাতে। আম্মু কে গোসল করা থেকে খাওয়া দাওয়া সব ই আমি নিজ হাতে করতাম। তার কাছাকাছি থাকাতে আমি লক্ষ্য করলাম যে ৪৯ বছর বয়সী বিধবা শরীর টা যে ৬ বছর ধরে বিধবা হয়েছে তা বুঝার উপায় নেই যদি ও ২ বছর ধরে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধ করছে। একদিন রাত আনুমানিক ৩ টা হবে, আম্মু নিজের প্রেশাব ধরে না রাখতে পেরে জামা কাপড় আর বিছানা নষ্ট করে ফেলছে। আমি উঠে নিজ হাতে সেগুলো পরিষ্কার করতেছিলাম, দেখি আম্মু কান্না করতেছিল। তার জামা কাপড় চেঞ্জ করে দিয়ে তাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছিলাম। সে বললো যে নিচ থেকে উঠে তার সাথে তার বেডে শুতে। তার কাছে গিয়ে দেখলাম তার সাথে তখন ও প্রেশাবের গন্ধ আসছিলো। আমি টিস্যু তে পারফিউম নিয়ে তা আবার পরিষ্কার করে দিলাম। বিশ্বাস করেন আর না করেন, আমি আম্মুর শরীর থেকে কোন দূর গন্ধ তো পাচ্ছি ই না বরং তার শরীর থেকে একটা আলাদা গন্ধ পাচ্ছিলাম। আমি তার মাথা বুলিয়ে দিচ্ছিলাম আর সে ঘুম ঘুম চোখে আমাকে কি যেন বলছিল। ভোর তখন ৫ কি সাড়ে ৫ টা হবে, আমি তার মাথা থেকে হাত নামিয়ে তার গলা বেয়ে তার দুধে হাত দিয়ে দেখলাম দুধের সাইজ এখন ও ৩৬ বা ৩৮ হবে। আস্তে আস্তে নিচের দিকে আগাতে থাকলাম, পাছা ভরপুর এখন ও। হাতের আঙুল দিয়ে তার গুদে চাপ দিয়ে দেখলাম গুদ টা হালকা ভিজা। তখন আর নিজেকে কন্ট্রোল রাখতে পারলাম না, তার মেক্সি টা তার মাথার উপর উঠিয়ে তার মুখ ঢেকে দিয়ে দুধ খেতে লাগলাম। আম্মু জেগে গিয়ে বলতে লাগলো, কি করছো এইসব আর জোরাজোরি করতে লাগলো। আমি তার নিচে পড়া পেটিকোট টান দিয়ে খুলে তার গুদে ধন ঢুকাতে চেষ্টা করতেছিলাম কিন্তু অনেক দিন ধরে বাল পরিষ্কার না করাতে তার গুদে ধন ঢুকাতে পারছিলাম না। অবশেষে আমার ২৭ বছর বয়সী কমপক্ষে ৮ বা ৯ ইঞ্চি ধন টা তার গুদে ভরে দিলাম। আম্মু ব্যাথায় আর ছুটতে তার পুরো শক্তি দিয়ে আমাকে বাধা দিচ্ছিল আর বলতেছিলো এগুলো পাপ, তুমি জাহান্নামে যাবা হেনতেন। কে শুনে কার কথা, ২,৩ মিনিটের মাথায় মাল আউট করে দিলাম তার গুদে। এদিকে আম্মু তার অসুস্থ শরীর নিয়ে আমাকে তার উপর থেকে নামানোর চেষ্টা করছিল। আমি আমার ধন টা আবার আম্মুর গুদে ভরে দিলাম। তার এক হাতে স্যালাইন লাগানো ছিল তাই জোরাজোরি বেশি করতে পারে না। সে ব্যাথায় চিৎকার চেচামেচি করতে লাগলো আর অজরে কান্না করছিল। ২০ মিনিটের মত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আমার মাল আউট হচ্ছে না। হঠাৎ দেখলাম তার গুদ দিয়ে রক্তের মত আঠালো কিছু বের হচ্ছে। আম্মু বলতে লাগলো সকাল হয়ে গেছে নার্স রা চলে আসবে, আমি মনে হয় আজকে ই মরে যাবো। ২৫ মিনিটের মাথায় আমি ২য় বার আম্মুর গুদে মাল আউট করলাম। তার গুদের রক্তে আর আমার মালে বিছানা প্রায় ভিজে চুপচুপ। আমি নিজ হাতে তা পরিষ্কার করতেছিলাম আর দেখতেছিলাম সে মুখ ঢেকে কান্না করতেছিল। জীবনের সেরা দৃশ্য দেখলাম যে আম্মুর ৪৯ বছর বয়সী বিধবা গুদ টা মালে ভরে গেছে। তারপর সকাল হলো ডাক্তার রাউন্ড দিয়ে চলে গেল। পাশের রুমের এক রোগী এসে জিজ্ঞেস করতে লাগলো যে ভোর বেলা কিসের চিৎকার চেচামেচি হয়েছিল। আমি বললাম যে আম্মুর ব্যাথা উঠেছিল। তার ৫,৭ দিন পর আম্মু কে আবার চেকাপ করে দেখলো যে তার শরীর একটু ভালোর দিক
Trả lời